1. shadhinsomoy.com@gmail.com : স্বাধীন সময় : স্বাধীন সময়
  2. info@www.shadhinsomoy.com : স্বাধীন সময় :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:৩৯ অপরাহ্ন
Title :
সিট ৪৬০, ঢোকানো হয়েছে সাড়ে ৬০০’র বেশি দর্শক—ক্ষুব্ধ বরবাদ প্রযোজক রাতে ঘরে মিলল স্ত্রীর মরদেহ, দুপুরে স্বামীর মা নিজেই বঁটি দিয়ে দুই সন্তানকে হত্যা করেছেন : পুলিশ বিসিবিতে দুদকের সেই অভিযান নিয়ে যা বললেন ফারুক ‘ঋতুস্রাবের যন্ত্রণা সহ্য করলে পারমাণবিক যুদ্ধ বাঁধাতেন পুরুষরা’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মিথ্যা মামলায় হয়রানি না করার নির্দেশ পুলিশকে দেওয়া আছে ‘ওয়ারেন্টি দিচ্ছি, দেশের মানুষ নিরাপত্তা ও সম্মান নিয়ে বাঁচবে’ ডিএনসিসির ৫৪ ওয়ার্ডে শুরু হচ্ছে ফুটবল টুর্নামেন্ট নিকারাগুয়ায় বিরোধীদের দমন-পীড়ন ২৫০ জনের বেশি সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশকে হতাশ করে জয়ের দিকে এগুচ্ছে পাকিস্তান

গাজায় ২০ হাজার হামাস যোদ্ধাকে হত্যা করেছে ইসরাইল: আইডিএফ প্রধান

  • Update Time : বুধবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২৫

ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) প্রায় ১৫ মাসের গাজা উপত্যকায় সামরিক অভিযানে হামাসের প্রায় ২০ হাজার সশস্ত্র যোদ্ধাকে হত্যা করেছে বলে জানিয়েছেন আইডিএফের চিফ অব জেনারেল স্টাফ হার্জি হালেভি।

মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মতে, ১৫ মাসে ইসরাইল ৪৬ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। এ সময় আহত হয়েছেন আরো অন্তত ১ লাখ ১০ হাজার ফিলিস্তিনি।

তবে যুদ্ধবিরতির পর স্বাধীনতামী হামাসের প্রতিরোধ যোদ্ধারা প্রকাশ্যে এসে তাদের বিজয় উদযাপন করছে এবং নিজেদের শক্তির প্রমাণ দিচ্ছে। এই পরিস্থিতি ইঙ্গিত দেয়, হামাস এখনও সামরিকভাবে শক্তিশালী এবং গাজায় তাদের প্রভাব বিরাজমান।

হালেভি জানান, হামাসের সামরিক শাখা গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সংগঠনের বেশিরভাগ নেতৃত্ব, যার মধ্যে প্রধান ইয়াহিয়া সিনওয়ার এবং সামরিক শাখার প্রধান মোহাম্মদ দেইফ, নিহত হয়েছে। আইডিএফ প্রায় ২০ হাজার হামাস যোদ্ধাকে হত্যা করেছে।

হিজবুল্লাহ ও পশ্চিম তীরে অভিযান

হালেভি আরও জানান, লেবাননের হিজবুল্লাহ আন্দোলনের বিরুদ্ধে অভিযানে আইডিএফ প্রায় ৪,০০০ সদস্যকে হত্যা করেছে, যার মধ্যে সংগঠনের প্রধান হাসান নাসরাল্লাহ রয়েছেন। এ ছাড়া, পশ্চিম তীরে অভিযানে ৭৯৪ জন ফিলিস্তিনি সশস্ত্র ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়েছে।

হালেভির পদত্যাগ

মঙ্গলবার হার্জি হালেভি তার পদত্যাগের ঘোষণা দেন এবং জানান যে তার শেষ কার্যদিবস ২০২৫ সালের ৬ মার্চ। তিনি বাকি সময়ের মধ্যে ৭ অক্টোবর, ২০২৩ তারিখে হামাসের হামলার ওপর অভ্যন্তরীণ তদন্ত সম্পন্ন করবেন এবং দেশের প্রতিরক্ষা সক্ষমতা উন্নত করার জন্য পদক্ষেপ নেবেন।

এই সামরিক অভিযান এবং নেতৃত্বের পরিবর্তন ইসরায়েলের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তা কৌশল ও আঞ্চলিক পরিস্থিতিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

হালেভির পদত্যাগের পেছনে একাধিক কারণ রয়েছে। ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর, যা ইসরাইলের নিরাপত্তা ব্যবস্থার বড় ধরনের ফাঁক ও ব্যর্থতা তুলে ধরে, তার নেতৃত্বে আইডিএফ দেশের অভ্যন্তরে ব্যাপক সমালোচনার সম্মুখীন হয়। হা মাসের আক্রমণটি এতটাই বিস্তৃত ও পরিকল্পিত ছিল যে, সঠিক গোয়েন্দা তথ্যের অভাব এবং প্রস্তুতির অপ্রতুলতা স্পষ্ট হয়ে ওঠে।  এর ফলে হালেভি এবং তার নেতৃত্বের ওপর ইসরাইলি জনগণের আস্থা কমে যায়।

এছাড়া, গাজা এবং লেবাননে চলমান সামরিক অভিযানের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি এবং রাজনৈতিক সমাধানের গুরুত্বও উঠে এসেছে। বেশ কিছু সমালোচক মনে করছেন, কেবল সামরিক শক্তির মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়; বরং আঞ্চলিক কূটনীতি এবং রাজনৈতিক সমাধানও প্রয়োজন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© All rights reserved
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট