1. shadhinsomoy.com@gmail.com : স্বাধীন সময় : স্বাধীন সময়
  2. info@www.shadhinsomoy.com : স্বাধীন সময় :
শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:৪৭ পূর্বাহ্ন

চট্টগ্রামে দেশের প্রথম ন্যাশনাল এনাটমি অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত

  • Update Time : শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৫

বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে ন্যাশনাল এনাটমি অলিম্পিয়াড, যেখানে এমবিবিএস ক্যাটাগরিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী সালমান তারেক, আর বিডিএস ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হয়েছেন চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থী জেবুন্নেসা রিয়া।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) চট্টগ্রামের ফয়েজ লেকের সী ওয়ার্ল্ডে আয়োজিত চূড়ান্ত পর্বে দেশের বিভিন্ন মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের ৮০ জন প্রতিযোগীর অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হয় এই অলিম্পিয়াড।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন।

তিনি বলেন, দেশের প্রথম এনাটমি অলিম্পিয়াড চট্টগ্রামে হওয়ায় আমি গর্বিত। একজন চিকিৎসক ও নগরপিতা হিসেবে এই আয়োজন আমার জন্য আনন্দের এবং অনুপ্রেরণাদায়ক। আশা করি, এই ধারা ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে।

এমবিবিএস ক্যাটাগরিতে প্রথম রানারআপ হয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের লাবিবা ফাইরুজ এবং দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছেন স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী আবরার বিন শফি। বিডিএস ক্যাটাগরিতে রানারআপ হয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ডেন্টাল ইউনিটের শিক্ষার্থী নাহমির ইসলাম চৌধুরী।

অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে সম্মাননা স্মারক, ক্রেস্ট ও সনদ তুলে দেন অতিথিরা।

অলিম্পিয়াডটি যৌথভাবে আয়োজন করেছে মেডিকেলভিত্তিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ওয়াই স্যাবের একাডেমিক প্ল্যাটফর্ম হেলথ স্কুল এবং চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান এপিক হেলথ কেয়ার।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় অধ্যাপক ও স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের প্রধান ডা. এ কে আজাদ খান, ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালের ভাস্কুলার সার্জারি বিভাগের প্রধান ডা. সাকলায়েন রাসেল এবং জনপ্রিয় মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ডা. আব্দুন নূর তুষার।

ডা. সাকলায়েন রাসেল বলেন, এই আয়োজন চিকিৎসা পেশায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য দারুণ একটি অভিজ্ঞতা। তারা এনাটমির পাশাপাশি মেডিকেল ক্যারিয়ার গঠনের মৌলিক ধারণা পেয়েছে।

ডা. আব্দুন নূর তুষার বলেন, এই অলিম্পিয়াডে মেডিকেল এথিকস নিয়ে আলোচনা ছিল অত্যন্ত সময়োপযোগী ও গুরুত্বপূর্ণ, যা শিক্ষার্থীদের মানসিক ও পেশাগতভাবে প্রস্তুত হতে সাহায্য করবে

এপিক হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী এস. এম. লোকমান কবির জানান, আমরা এই ব্যতিক্রমী আয়োজনের অংশ হতে পেরে গর্বিত। ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে এই আয়োজন করা হবে।

প্রসঙ্গত, অলিম্পিয়াডের বাছাই পর্বে দেশের ৮ বিভাগের ১২০টি মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নেয়। ৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত চলে প্রাথমিক পর্ব, যার মধ্য থেকে বাছাই করা ৮০ জন প্রতিযোগী অংশ নেন চূড়ান্ত পর্বে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© All rights reserved
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট