1. shadhinsomoy.com@gmail.com : স্বাধীন সময় : স্বাধীন সময়
  2. info@www.shadhinsomoy.com : স্বাধীন সময় :
বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৪১ অপরাহ্ন
Title :
সংকটে দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ : বিশ্বব্যাংক কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়া তিনজনই ভবঘুরে, ছিলেন মাদকাসক্ত ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে দাবি কাশ্মির হামলায় কয়েকজন পাকিস্তানি জড়িত চাঁদাবাজিতে লিপ্ত বিএনপি নেতার বহিষ্কার চেয়ে মানববন্ধন শিক্ষাঙ্গনের অস্থিরতা দূর করতে সরকার কাজ করছে : শিক্ষা উপদেষ্টা শ্রমিক লীগের শিবালয় উপজেলা সভাপতি মিলন কাজীর ছত্রচ্ছায়ায় পাটুরিয়া ফেরিঘাটে বালু সিন্ডিকেটের রাজত্ব সেনাসদস্য নেওয়ার ঘোষণায় কাতার সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ড. ইউনূসের সান্নিধ্যে মুগ্ধ হলিউড অভিনেতা শ্রীলঙ্কাকে ৫-০ গোলে হারাল বাংলাদেশ মানবতাবিরোধী অপরাধ ফাঁসির রায়ের পর সাক্ষী বললেন ‘চাকরির লোভে মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছি’

শ্রমিক লীগের শিবালয় উপজেলা সভাপতি মিলন কাজীর ছত্রচ্ছায়ায় পাটুরিয়া ফেরিঘাটে বালু সিন্ডিকেটের রাজত্ব

  • Update Time : বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

প্রতিবেদনে ছিলেন, বি চৌধুরীঃ

মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার গুরুত্বপূর্ণ নৌ-পথ পাটুরিয়া ১ ও ২ নম্বর ফেরিঘাট ঘিরে গড়ে উঠেছে এক ভয়াবহ দখল ও অবৈধ বালু ব্যবসার সিন্ডিকেট। এই সিন্ডিকেটের পেছনে যিনি মূল হোতা বলে স্থানীয়রা অভিযোগ তুলেছেন, তিনি হলেন জাতীয় শ্রমিক লীগ শিবালয় উপজেলা শাখার সভাপতি এবং বৈষম্য বিরোধী এক খুনের মামলার প্রধান আসামি মিলন কাজী।

স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, মিলন কাজী সরাসরি ব্যবসা পরিচালনা না করলেও তার ছোট ভাই আরিফ কাজীর মাধ্যমে পুরো এলাকাজুড়ে অবৈধ বালু লোড-আনলোড, সরকারি জায়গা দখল এবং জোরজবরদস্তি চালিয়ে যাচ্ছেন।মিলনের রাজনৈতিক পরিচয় এবং তার প্রভাবকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে এই পরিবার দীর্ঘদিন ধরে ফেরিঘাটের গুরুত্বপূর্ণ এলাকা দখলে রেখেছে।

সূত্র জানায়, আরিফ কাজী এবং তার সহযোগী মন্তাজ মাস্টার ও জসিমের মাধ্যমে তারা একটি দখলবাজ সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছেন, যা স্থানীয় প্রশাসন ও নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষ (BIWTA)-এর চোখের সামনে দিব্যি পরিচালিত হচ্ছে। এদের কর্মকাণ্ডের ফলে সাধারণ মানুষের চলাচলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে এবং সরকার হারাচ্ছে কোটি টাকার রাজস্ব। BIWTA ও উপজেলা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা গণমাধ্যমে একাধিকবার অবৈধ দখলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বললেও মাঠপর্যায়ে দৃশ্যমান কোনো কার্যকর পদক্ষেপ এখনো নেওয়া হয়নি। ফলে প্রশ্ন উঠেছে—মিলন কাজীর প্রভাবের সামনে কি প্রশাসনও অসহায়? উপজেলা নির্বাহী অফিসার, সহকারী কমিশনার (ভূমি), এমনকি BIWTA-এর কর্মকর্তারা এই এলাকাকে সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন বললেও কার্যত নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে মিলন কাজী ও তার পরিবারের হাতে।

এতে করে পাটুরিয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ ফেরিঘাট যেন একটি প্রভাবশালী পরিবারের ব্যক্তিগত সম্পত্তিতে পরিণত হয়েছে। এই প্রতিবেদনের মাধ্যমে জনসাধারণের পক্ষ থেকে জোরালো দাবি—খুনের মামলার আসামি এবং অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে প্রশাসন যেন আর নিরব না থাকে। মিলন কাজীর নেতৃত্বে গড়ে ওঠা এই দখলচক্রকে আইনের আওতায় আনতে হবে—অবিলম্বে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© All rights reserved
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট