1. shadhinsomoy.com@gmail.com : স্বাধীন সময় : স্বাধীন সময়
  2. info@www.shadhinsomoy.com : স্বাধীন সময় :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ১২:২৮ অপরাহ্ন
Title :
সিট ৪৬০, ঢোকানো হয়েছে সাড়ে ৬০০’র বেশি দর্শক—ক্ষুব্ধ বরবাদ প্রযোজক রাতে ঘরে মিলল স্ত্রীর মরদেহ, দুপুরে স্বামীর মা নিজেই বঁটি দিয়ে দুই সন্তানকে হত্যা করেছেন : পুলিশ বিসিবিতে দুদকের সেই অভিযান নিয়ে যা বললেন ফারুক ‘ঋতুস্রাবের যন্ত্রণা সহ্য করলে পারমাণবিক যুদ্ধ বাঁধাতেন পুরুষরা’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মিথ্যা মামলায় হয়রানি না করার নির্দেশ পুলিশকে দেওয়া আছে ‘ওয়ারেন্টি দিচ্ছি, দেশের মানুষ নিরাপত্তা ও সম্মান নিয়ে বাঁচবে’ ডিএনসিসির ৫৪ ওয়ার্ডে শুরু হচ্ছে ফুটবল টুর্নামেন্ট নিকারাগুয়ায় বিরোধীদের দমন-পীড়ন ২৫০ জনের বেশি সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশকে হতাশ করে জয়ের দিকে এগুচ্ছে পাকিস্তান

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে সিঙ্গাপুর

  • Update Time : রবিবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া বিলিয়ন ডলার উদ্ধার এবং অভিবাসন খরচ কমাতে সিঙ্গাপুরের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (১০ নভেম্বর) ঢাকার তেজগাঁওয়ে সিঙ্গাপুরের রাষ্ট্রদূত ডেরেক লো প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এলে এ সহযোগিতা চান ড. ইউনূস। এ সময়  রাষ্ট্রদূত লো ঢাকাকে সহযোগিতার আশ্বাস দেন।

ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিভিন্ন দেশে পাচার হয়েছে। এর মধ্যে সিঙ্গাপুরও একটা অংশ রয়েছে। তিনি ওই অর্থ ফেরাতে সিঙ্গাপুরের পূর্ণ সহযোগিতা চান। এ ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টাকে আশ্বস্ত করেন সিঙ্গাপুরের রাষ্ট্রদূত।

ড. ইউনূস সিঙ্গাপুরের প্রতি বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগের খরচ কমাতে সহযোগিতার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রবাসী কর্মীদের পাঠানো অর্থ বাড়ানোর লক্ষ্যে অভিবাসন খরচ কমাতে চায়। নিয়োগ খরচ কমানোর জন্য আমরা সিঙ্গাপুরের সঙ্গে একটি মডেল কাঠামো তৈরি করতে পারি। রাষ্ট্রদূত লোও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ভাড়া-লাভ কমাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করার কথা জানান। রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশ যদি বিদেশি নিয়োগ ব্যবস্থাকে ডিজিটালাইজ করে, তাহলে এটি মানবপাচার ও শোষণের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক হবে।

তারা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা, অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্রনীতি, শিপিং, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যখাত সম্পর্কেও আলোচনা করেন। অধ্যাপক ইউনুস বলেন, মাত্র তিন মাসের মধ্যে অর্থনীতি ভালোভাবে পুনরুদ্ধার হওয়ায় বাংলাদেশ এখন ব্যবসার জন্য প্রস্তুত। ‘এখন এখানে ব্যবসার উপযুক্ত সময়,’ বলেন তিনি।

সিঙ্গাপুরের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র ডিরেক্টর ফ্রান্সিস চং জানান, ২০২১ সালে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের সঙ্গে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) প্রস্তাব করেছিল। এফটিএ সম্পর্কিত একটি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে এবং উভয় দেশ এখন চুক্তি আলোচনার পরিধি নির্ধারণ করবে।

লো বলেন, পানি পরিশোধন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ে সিঙ্গাপুর তার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে ইচ্ছুক। তিনি উভয় দেশের খাদ্য সংস্থার মধ্যে সহযোগিতার প্রস্তাব দেন। অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্রনীতি সম্পর্কে অধ্যাপক ইউনুস বলেন, তার সরকার প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার চেষ্টা করছে।

বাংলাদেশের আসিয়ানের ‘সেক্টোরাল ডায়ালগ পার্টনার’ হিসেবে অন্তর্ভুক্তির জন্য সিঙ্গাপুরের সমর্থন চান অধ্যাপক ইউনুস। যার প্রতি ডেরেক লো ইতিবাচক সাড়া দেন। অধ্যাপক ইউনুস বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে বাংলাদেশ তার পশ্চিম ও পূর্ব মিত্রদের কাছ থেকে ব্যাপক সমর্থন পেয়েছে।

‘আমরা পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে বিভাজন করিনি। আমাদের সবার সঙ্গে সেতুবন্ধন গড়ে তুলতে হবে,’ বলেন প্রধান উপদেষ্টা। সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুটফে সিদ্দিকী, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) বিষয়ক সিনিয়র সচিব ও প্রধান সমন্বয়ক লামিয়া মুরশেদ এবং ঢাকায় নিযুক্ত সিঙ্গাপুরের চার্জ দ্য’আফেয়ার্স মাইকেল লি উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© All rights reserved
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট