1. shadhinsomoy.com@gmail.com : স্বাধীন সময় : স্বাধীন সময়
  2. info@www.shadhinsomoy.com : স্বাধীন সময় :
রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:১৫ অপরাহ্ন
Title :
ফ্রিজের আড়ালে লুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎতায়িত হয়ে ২ বোনের মৃত্যু প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা শান্তিরক্ষা মিশনে নারীর অংশগ্রহণ বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেতে যাচ্ছেন চসিক মেয়র ডা. শাহাদাত ১৯ দিনে এলো ২১ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স মোবাইল ব্যবহার করতে না দেওয়ায় অভিমানে কিশোরের আত্মহত্যা ৩ মে মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজাতে বাধা ডা. আলগিনকে অ্যাকাডেমিক-প্রশাসনিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি জিএম কাদের সরকার দেশের ৫০ ভাগ মানুষকে বাদ দিয়ে সংস্কার প্রস্তাব করছে সাতক্ষীরায় পরিত্যক্ত পুকুরে মিলল ৩৪ দেশীয় অস্ত্র

তিব্বতে বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ প্রকল্প নিচ্ছে চীন, ঝুঁকিতে ভারত-বাংলাদেশ

  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

বিজ্ঞাপন

বিশ্বের সবচেয়ে বড় জলবিদ্যুৎ প্রকল্প চীনের থ্রি গর্জেস ড্যাম। চলতি ডিসেম্বরে এই প্রকল্পের ৩০ বছর পূর্ণ হয়েছে। নির্মাণের তিন দশকে এটি ১.৭ ট্রিলিয়ন কিলোওয়াট-ঘণ্টাবিদ্যুৎ উৎপাদন করেছে। 

থ্রি গর্জেস প্রকল্পের ফলে চীনের সাশ্রয় হয়েছে ৫৫ কোটি টন কয়লা।  প্রায় ১৪৯ কোটি টন কার্বন ডাইঅক্সাইড নিঃসরণ কমিয়েছে এটি। ২০০৩ সালে প্রথম ইউনিট চালুর পর প্রকল্পটি ৭০টি বন্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করেছে, যা বিশ্বের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এ ছাড়াও, প্রকল্পটি ৩৬০ বিলিয়ন কিউবিক মিটার পানি সরবরাহ করেছে, যা পানীয় জল ও সেচের কাজে ব্যবহৃত হয়েছে।

কার্বন নিঃসরণ কমাতে এবার আরো এক বৃহৎ পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে চীন। নতুন প্রস্তাবিত প্রকল্পটি করা হবে, তিব্বতের সীমানার বাইরে এই ইয়ারলুং ঝাংবো নদীতে। নদীটি ব্রহ্মপুত্র নামে পরিচিত। এটি ভারতের অরুণাচল ও আসাম প্রদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে তারপর বাংলাদেশে প্রবেশ করে।

থ্রি গর্জেস ড্যামের চেয়ে এই প্রকল্পের ব্যয়ও অনেক বেশি। কারিগরি খরচসহ সব মিলিয়ে এই প্রকল্পের জন্য সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৪ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রায় ১৪ লাখ লোককে পুনর্বাসন ব্যয়ও এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

বুধবার চীনের বার্তাসংস্থা জিনহুয়া জানিয়েছে, কার্বন নিঃসরণ হ্রাসে চীনের লক্ষ্য পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে এই প্রকল্প। এটি বাস্তবায়ন হলে প্রকৌশলের মতো বাঁধ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন খাত ও তিব্বতে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি হবে।

প্রাকৃতিক কারণে ইয়ারলুং ঝাংবো নদী নতুন প্রকল্পের জন্য বেছে নেওয়া হয়েছে। বাঁধ নির্মাণের জন্য যে স্থানটি নির্ধারণ করা হয়েছে, সেখানে মাত্র ৫০ কিলোমিটার গতিপথের মধ্যে ২০০০ মিটারের বেশি গভীরতায় নদীটির পানি পতিত হয়। ফলে এখানকার স্থিতিশক্তিকে বিদ্যুৎশক্তিতে রূপান্তরের বিপুল সম্ভাবনার পাশাপাশি অসংখ্য কারিগরি চ্যালেঞ্জও রয়েছে।

চীন বলছে, এই জলাধারের পানি তারা সেচের কাজে ব্যবহার করছে। একই সঙ্গে তাদের এই প্রকল্পের লক্ষ্য জলবিদ্যুৎ তৈরি এবং বন্যা নিয়ন্ত্রণ।  কিন্তু উজানের দুটি দেশ, ভারত এবং বাংলাদেশের সমস্যা হতে পারে এই প্রকল্পের কারণে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© All rights reserved
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট