ওবায়দুল কাদের আসলে কোথায়- এ প্রশ্ন সর্বত্র। তিনি কোথায় আছেন, কী করছেন, কেমন আছেন, সে ব্যাপারে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের তাঁর দল ক্ষমতায় থাকাকালে বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে গণমাধ্যমে আধিপত্য বিস্তার করতেন। বাহারি পোশাক পরে প্রত্যেক দিন ৪-৫টি কর্মসূচিতে
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ইসলামী ব্যাংক দখলমুক্ত হলেও ব্যাংকটির শীর্ষ নির্বাহী পদে কোনো পরিবর্তন আসেনি। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মুহাম্মদ মুনিরুল মওলা এখনো আছেন বহাল তবিয়তে। ২০১৭ সালে ব্যাংকটি দখলের পর বিভিন্ন সময়ে ৪৫টি অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে ৮৮ হাজার কোটি টাকা বের করে নেয় এস
আমরা কত ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করি, কত স্বপ্ন দেখি যেন আমরা আরো অনেক দিন বেঁচে থাকব। কিন্তু আমরা ভেবে দেখি না যে এই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও সুদীর্ঘ আশা-আকাঙ্ক্ষা আমাদের মৃত্যু থেকে গাফেল রাখে এবং আখিরাত বিমুখ করে তোলে। আল্লাহ বলেন, ‘ছাড়ো ওদের। ওরা খানাপিনা করতে থাকুক আর দুনিয়া ভোগ করতে থাকুক।
আল্লাহর যেসব নাম ও গুণাবলি কোরআন-সুন্নাহ দ্বারা অকাট্যভাবে প্রমাণিত, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামা‘আত কোনো ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ ছাড়াই তাতে বিশ্বাস স্থাপন করে। তারা মুতাজিলাদের মতো মানবীয় গুণাবলির সঙ্গে তা মিলিয়ে ব্যাখ্যা করে না। এ ক্ষেত্রে তাদের মূল বক্তব্য হলো, ‘পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘কোনো কিছুই তার সদৃশ নয়, তিনি সর্বশ্রোতা, সর্বদ্রষ্টা।’(সুরা :
রাজধানীর জুরাইন রেলগেট অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন ব্যাটারিচালিত রিকশা চালকরা। এতে শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বেলা ১১টা থেকে ঢাকা-পদ্মা সেতু রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে। কমলাপুর স্টেশন মাস্টার আনোয়ার হোসেন জানান, জুরান এলাকায় ব্যাটারি চালিত রিকশা চালকরা বেলা ১১টা থেকে রেললাইন দখল করে অবরোধ শুরু করেছেন। ফলে ১১টা থেকে আমরা ওই
আগামী বছর ২০২৫ সালে দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে তারিখ চূড়ান্ত করা হয়েছে। রোববার (১৭ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী বছরের ৩১ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব এবং ৭ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় পর্ব
তাবলিগ-জামাতের বিবাদমান দ্বন্দ্বের পর থেকে বিগত ৭ বছর যাবত প্রশাসনের সিদ্ধান্তে কাকরাইল মসজিদে অবস্থানের ক্ষেত্রে জুবায়েরপন্থিরা ৪ সপ্তাহ ও সাদপন্থিরা দুই সপ্তাহ করে পর্যায়ক্রমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন। বিগত সরকারের এমন বৈষম্যপূর্ণ সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ করে আসছিল সাদপন্থিরা। এখন জুবায়েরপন্থিরা পুরো কাকরাইল মসজিদে ১৫ নভেম্বর থেকে অবস্থান নিতে চায় বলে
নিজস্ব প্রতিবেদক আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা ও কাকরাইল মসজিদ নিয়ে তাবলিগ-জামাতের দুই পক্ষ ক্রমশ সংঘাতের দিকে এগুচ্ছে। আগামী শুক্রবার থেকে মাওলানা সাদপন্থিদের কাকরাইল বুঝিয়ে দেওয়ার কথা থাকলেও শক্তি প্রদর্শন করে দখলে রাখার ঘোষণা দিয়েছে মাওলানা জুবায়েরপন্থিরা। তাদের সঙ্গে যোগ দেবে হেফাজতে ইসলাম ও কওমি মাদরাসার ছাত্ররা। তবে তাবলিগের সাদ অনুসারীরাও কয়েক